যক্ষ্মা রোগে করণীয় কী? ভালো ভাবে জেনে নিন
যক্ষ্মা, যা টিবি নামে পরিচিত, একটি প্রাচীন রোগ যা মূলত ফুসফুসকে আক্রমণ করে
কিন্তু শরীরের অন্যান্য অংশেও ছড়িয়ে পড়তে পারে। এটি মাইকোব্যাকটেরিয়াম
টিউবারকুলোসিস নামক ব্যাকটেরিয়া দিয়ে সংক্রমিত হয় এবং বাতাসের মাধ্যমে
ছড়ায়, যখন কোনো রোগী কাশি বা হাঁচি দেয়।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, প্রতি বছর কোটি কোটি মানুষ এতে আক্রান্ত হয়
এবং লক্ষ লক্ষ মারা যায়, বিশেষ করে দরিদ্র দেশগুলোয়। যক্ষ্মা রোগে করণীয়
হলো দ্রুত নির্ণয়, সঠিক চিকিত্সা গ্রহণ, প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা এবং জীবনধারা
পরিবর্তন। যদি সময়মতো চিকিত্সা না করা হয়, এটি মারাত্মক হয়ে উঠতে পারে,
কিন্তু সঠিক ওষুধে এটি পুরোপুরি সারানো যায়। এই কনটেন্টে আমরা বিস্তারিত
আলোচনা করব যাতে আপনি রোগটি সম্পর্কে সচেতন হয়ে উঠতে পারেন এবং প্রয়োজনীয়
পদক্ষেপ নিতে পারেন।
সূচীপত্রে যা যা থাকছে
- যক্ষ্মা রোগ কী?
- যক্ষ্মার কারণ এবং ঝুঁকি ফ্যাক্টর।
- যক্ষ্মার লক্ষণসমূহ।
- যক্ষ্মা নির্ণয়ের পদ্ধতি।
- যক্ষ্মার চিকিত্সা।
- ড্রাগ-রেজিস্ট্যান্ট যক্ষ্মা।
- যক্ষ্মা প্রতিরোধের উপায়।
- যক্ষ্মা এবং এইচআইভি কো-ইনফেকশন।
- বাংলাদেশে যক্ষ্মার পরিস্থিতি।
- যক্ষ্মা রোগীদের জীবনধারা পরিবর্তন এবং হোম রেমেডিজ।
- লেখকের কথা
১. যক্ষ্মা রোগ কী?
যক্ষ্মা রোগ, যা টিবি বা টিউবারকুলোসিস নামে পরিচিত, একটি সংক্রামক রোগ যা
মূলত ফুসফুসকে আক্রমণ করে। এটি মাইকোব্যাকটেরিয়াম টিউবারকুলোসিস নামক একটি
ব্যাকটেরিয়া দিয়ে হয়, যা বাতাসের মাধ্যমে ছড়ায়। যখন কোনো আক্রান্ত
ব্যক্তি কাশি, হাঁচি বা কথা বলে, তখন ছোট ছোট কণা বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে এবং
অন্যরা তা শ্বাস নিলে সংক্রমিত হতে পারে। এই রোগ দুই ধরনের: ল্যাটেন্ট টিবি,
যেখানে ব্যাকটেরিয়া শরীরে থাকে কিন্তু রোগী অসুস্থ হয় না এবং সংক্রমণ
ছড়ায় না; এবং অ্যাকটিভ টিবি, যা রোগের লক্ষণ দেখায় এবং ছড়াতে পারে। বিশ্ব
স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে যে বিশ্বের এক-চতুর্থাংশ মানুষ টিবি ব্যাকটেরিয়ায়
সংক্রমিত, কিন্তু সবাই অসুস্থ হয় না। এই রোগ প্রাচীনকাল থেকে মানুষকে কষ্ট
দিয়ে আসছে, এবং আজও এটি বিশ্বের শীর্ষ সংক্রামক হত্যাকারী রোগগুলোর একটি।
টিবি শুধু ফুসফুস নয়, কিডনি, মেরুদণ্ড বা মস্তিষ্ককেও আক্রমণ করতে পারে,
যাকে এক্সট্রা-পালমোনারি টিবি বলে। যদি সময়মতো চিকিত্সা না করা হয়, এটি
মারাত্মক হয়ে উঠতে পারে, বিশেষ করে দুর্বল ইমিউন সিস্টেমের লোকেদের জন্য।
টিবির সাথে যুক্ত অনেক মিথ আছে, যেমন এটি শুধু দরিদ্রদের রোগ, কিন্তু আসলে যে
কেউ আক্রান্ত হতে পারে। টিবির ইতিহাস দেখলে বোঝা যায় যে এটি মানবজাতির সাথে
দীর্ঘদিন ধরে আছে, এবং আধুনিক চিকিত্সা এটিকে নিয়ন্ত্রণে আনতে সাহায্য
করেছে। তবু, প্রতি বছর কোটি কোটি নতুন কেস দেখা যায়, যা আমাদের সচেতনতা
বাড়ানোর প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে।
যক্ষ্মা রোগের প্রভাব শুধু শারীরিক নয়, সামাজিকও। অনেক সমাজে টিবি রোগীদের
স্টিগমা বা লজ্জার চোখে দেখা হয়, যা তাদের চিকিত্সা নিতে বাধা দেয়। এই
রোগের কারণে ওজন কমে যাওয়া, দুর্বলতা এবং দীর্ঘস্থায়ী কাশির মতো সমস্যা
হয়, যা রোগীর দৈনন্দিন জীবনকে প্রভাবিত করে। টিবি সংক্রমণের পর সবাই অসুস্থ
হয় না; শুধু ৫-১০% লোকের লাইফটাইম ঝুঁকি থাকে অ্যাকটিভ রোগে পরিণত হওয়ার।
এটি বিশেষ করে শিশু, বয়স্ক এবং ইমিউন-কম্প্রোমাইজড লোকেদের জন্য বিপজ্জনক।
টিবির সাথে যুক্ত অনেক গল্প শুনেছি, যেমন কোনো পরিবারে একজন আক্রান্ত হলে
সবাইকে স্ক্রিনিং করা দরকার। এই রোগ নিয়ে সচেতনতা বাড়ানোর জন্য বিশ্ব টিবি
দিবস পালন করা হয়, যা মানুষকে শিক্ষিত করে। টিবি রোগের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে
সরকারি প্রোগ্রামগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, যেমন ফ্রি ওষুধ প্রদান।
সার্বিকভাবে, যক্ষ্মা একটি প্রতিরোধযোগ্য এবং চিকিত্সাযোগ্য রোগ, কিন্তু
অজ্ঞতা এবং দেরি এটিকে ভয়ানক করে তোলে।
২. যক্ষ্মার কারণ এবং ঝুঁকি ফ্যাক্টর
যক্ষ্মার মূল কারণ হলো মাইকোব্যাকটেরিয়াম টিউবারকুলোসিস ব্যাকটেরিয়া, যা
বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে যখন আক্রান্ত ব্যক্তি কাশি বা স্পিট করে। এই
ব্যাকটেরিয়া খুব ধীরে বাড়ে এবং ইমিউন সিস্টেমকে ফাঁকি দিতে পারে। ঝুঁকি
ফ্যাক্টরগুলোর মধ্যে রয়েছে দুর্বল ইমিউনিটি, যেমন এইচআইভি আক্রান্তরা,
ডায়াবেটিস রোগী, ম্যালনিউট্রিশন বা ধূমপানকারী। যারা ভিড় জায়গায় থাকেন,
যেমন জেল বা হোস্টেল, তাদের ঝুঁকি বেশি। এছাড়া, অ্যালকোহল অপব্যবহার বা
সিলিকোসিসের মতো লাঙ্গ ডিজিজও ঝুঁকি বাড়ায়। এই কারণগুলো বুঝলে প্রতিরোধ সহজ
হয়, যেমন স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন। টিবি ব্যাকটেরিয়া শরীরে প্রবেশ করলে প্রথমে
ল্যাটেন্ট স্টেজে থাকে, পরে অ্যাকটিভ হয় যদি ইমিউন দুর্বল হয়। অনেক
ক্ষেত্রে, শিশুরা বা বয়স্করা বেশি আক্রান্ত হয় কারণ তাদের ইমিউন সিস্টেম কম
শক্তিশালী। টিবির কারণ নিয়ে গবেষণা দেখায় যে জেনেটিক ফ্যাক্টরও ভূমিকা পালন
করে, কিন্তু প্রধানত পরিবেশগত। দরিদ্র দেশগুলোয় ম্যালনিউট্রিশন একটি বড়
কারণ, যা ইমিউনকে দুর্বল করে। সার্বিকভাবে, ঝুঁকি ফ্যাক্টরগুলো নিয়ন্ত্রণ
করে রোগ প্রতিরোধ করা যায়।
ঝুঁকি ফ্যাক্টরগুলোর মধ্যে সামাজিক অসমতা একটি বড় বিষয়, যেমন দরিদ্রতা এবং
অপুষ্টি টিবিকে বাড়িয়ে তোলে। এছাড়া, টোব্যাকো ব্যবহার ঝুঁকি ২-৩ গুণ
বাড়ায়। যারা এইচআইভি পজিটিভ, তাদের টিবি হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি। কারণ
বুঝে প্রতিরোধমূলক চিকিত্সা নেওয়া যায়, যেমন ল্যাটেন্ট টিবির জন্য
আইসোনিয়াজিড। অনেক গল্প শুনেছি যেখানে পরিবারের একজনের কারণে সবাই আক্রান্ত
হয়েছে, তাই কনট্যাক্ট ট্রেসিং গুরুত্বপূর্ণ। ঝুঁকি কমাতে ভ্যাকসিন যেমন
বিসিজি দেওয়া হয় শিশুদের। সার্বিকভাবে, কারণ এবং ঝুঁকি বুঝে জীবনধারা
পরিবর্তন করলে রোগ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
৩. যক্ষ্মার লক্ষণসমূহ
যক্ষ্মার লক্ষণগুলো প্রথমে হালকা হয়, যেমন দীর্ঘস্থায়ী কাশি যা ৩ সপ্তাহের
বেশি চলে, রক্ত মিশ্রিত কফ, বুকের ব্যথা, দুর্বলতা, ওজন কমে যাওয়া, জ্বর এবং
রাতের ঘাম। এগুলো কয়েক মাস ধরে থাকতে পারে, যা রোগ ছড়ানোর ঝুঁকি বাড়ায়।
অ্যাকটিভ টিবিতে এই লক্ষণ দেখা যায়, কিন্তু ল্যাটেন্টে কোনো লক্ষণ নেই।
এক্সট্রা-পালমোনারি টিবিতে লক্ষণ ভিন্ন, যেমন মেরুদণ্ডে ব্যথা বা কিডনিতে
সমস্যা। শিশুদের ক্ষেত্রে লক্ষণ হালকা হতে পারে, কিন্তু দ্রুত ছড়াতে পারে।
লক্ষণ দেখলে দ্রুত ডাক্তার দেখানো দরকার, না হলে কমপ্লিকেশন হয়। অনেক রোগী
প্রথমে এগুলোকে সাধারণ ফ্লু ভাবে, যা দেরি করে। সার্বিকভাবে, লক্ষণ বুঝে
সময়মতো চিকিত্সা নিলে সুস্থ হওয়া যায়।
লক্ষণগুলোর মধ্যে ক্লান্তি এবং অ্যাপেটাইট লস খুব সাধারণ, যা রোগীর জীবনকে
কষ্টকর করে। রাতের ঘাম এতটাই বেশি হয় যে বিছানা ভিজে যায়। যদি রোগ ফুসফুসের
বাইরে ছড়ায়, তাহলে লক্ষণ যেমন লিম্ফ নোড ফোলা বা জয়েন্ট পেইন। এইচআইভি
আক্রান্তদের লক্ষণ ভিন্ন হতে পারে। লক্ষণ দেখে স্ক্রিনিং করা গুরুত্বপূর্ণ।
অনেক ক্ষেত্রে, লক্ষণ না থাকলেও সংক্রমণ হয়। সার্বিকভাবে, লক্ষণসমূহ বুঝে
সচেতনতা বাড়ানো দরকার।
৪. যক্ষ্মা নির্ণয়ের পদ্ধতি
যক্ষ্মা নির্ণয়ের জন্য স্পুটাম স্যাম্পল নেয়া হয় এবং ব্যাকটেরিয়া টেস্ট
করা হয়, যেমন মলিকুলার টেস্ট যা WHO সুপারিশ করে। চেস্ট এক্স-রে, স্কিন
টেস্ট বা ব্লাড টেস্টও ব্যবহার হয়। ল্যাটেন্ট টিবির জন্য টিউবারকুলিন স্কিন
টেস্ট। দ্রুত ডায়াগনোসিস গুরুত্বপূর্ণ। অনেক দেশে ফ্রি টেস্ট আছে। নির্ণয়
দেরি হলে রোগ ছড়ায়। সার্বিকভাবে, আধুনিক পদ্ধতি নির্ণয় সহজ করেছে।
নির্ণয়ে স্পুটাম মাইক্রোস্কোপি বা জিনএক্সপার্ট টেস্ট ব্যবহার হয়।
এক্সট্রা-পালমোনারি টিবির জন্য বায়োপ্সি। ঝুঁকিপূর্ণ লোকেদের স্ক্রিনিং
দরকার। নির্ণয়ের পর চিকিত্সা শুরু। সার্বিকভাবে, নির্ণয় পদ্ধতি উন্নত
হয়েছে।
৫. যক্ষ্মার চিকিত্সা
চিকিত্সা ৬ মাসের কোর্স, ৪টি অ্যান্টিবায়োটিক যেমন রিফাম্পিসিন,
আইসোনিয়াজিড। ডটস প্রোগ্রামে সুপারভাইজড ট্রিটমেন্ট। সম্পূর্ণ না করলে
রেজিস্ট্যান্স হয়। ল্যাটেন্ট টিবির জন্য শর্ট কোর্স। চিকিত্সা ফ্রি অনেক
দেশে। সাইড ইফেক্টস ম্যানেজ করা দরকার। সার্বিকভাবে, চিকিত্সা সফল যদি
অ্যাডহিয়ারেন্স থাকে। চিকিত্সায় পেশেন্ট সাপোর্ট গুরুত্বপূর্ণ। শিশুদের
চিকিত্সা ভিন্ন। চিকিত্সা পরে মনিটরিং দরকার। সার্বিকভাবে, চিকিত্সা রোগ
নির্মূল করতে পারে।
৬. ড্রাগ-রেজিস্ট্যান্ট যক্ষ্মা
ড্রাগ-রেজিস্ট্যান্ট টিবি যখন স্ট্যান্ডার্ড ওষুধ কাজ করে না, লংগার
ট্রিটমেন্ট দরকার। এমডিআর-টিবি রিফাম্পিসিন রেজিস্ট্যান্ট। চিকিত্সা ৯-১২
মাস, সাইড ইফেক্টস বেশি। প্রতিরোধে সম্পূর্ণ চিকিত্সা দরকার। গ্লোবালি এটি
একটি সমস্যা। সার্বিকভাবে, রেজিস্ট্যান্স প্রতিরোধ করা জরুরি। রেজিস্ট্যান্ট
টিবির জন্য নতুন ওষুধ যেমন বেডাকুইলাইন। টেস্টিং গুরুত্বপূর্ণ। সার্বিকভাবে,
রেজিস্ট্যান্ট টিবি চ্যালেঞ্জিং কিন্তু চিকিত্সাযোগ্য।
৭. যক্ষ্মা প্রতিরোধের উপায়
প্রতিরোধে বিসিজি ভ্যাকসিন শিশুদের দেওয়া হয়। ল্যাটেন্ট টিবির জন্য
প্রিভেনটিভ ট্রিটমেন্ট। হাইজিন, ভেন্টিলেশন, মাস্ক। কনট্যাক্ট ট্রেসিং।
নিউট্রিশন গুরুত্বপূর্ণ। সার্বিকভাবে, প্রতিরোধ সম্ভব। প্রতিরোধে স্ক্রিনিং
এবং আর্লি ডিটেকশন। কমিউনিটি অ্যাওয়ারনেস। সার্বিকভাবে, প্রতিরোধ রোগ কমায়।
৮. যক্ষ্মা এবং এইচআইভি কো-ইনফেকশন
টিবি-এইচআইভি কো-ইনফেকশন খুব বিপজ্জনক, এইচআইভি ইমিউন দুর্বল করে টিবি
অ্যাকটিভ করে। টিবি এইচআইভিকে অ্যাক্সেলারেট করে। চিকিত্সা একসাথে দরকার।
গ্লোবালি এটি মৃত্যুর কারণ। সার্বিকভাবে, কো-ইনফেকশন ম্যানেজ করা দরকার। কো-ইনফেকশনে প্রিভেনটিভ ট্রিটমেন্ট। মৃত্যুর রেট হাই। সার্বিকভাবে,
ইন্টিগ্রেটেড কেয়ার দরকার।
৯. বাংলাদেশে যক্ষ্মার পরিস্থিতি
বাংলাদেশে টিবি হাই বার্ডেন, ইনসিডেন্স ২২১/১০০,০০০। এনটিপি প্রোগ্রাম
ট্রিটমেন্ট সাকসেস >৯০%। ২০২১-২০২৫ এনএসপি। ক্লাইমেট চেঞ্জ প্রভাবিত।
সার্বিকভাবে, উন্নতি হচ্ছে কিন্তু চ্যালেঞ্জ আছে।
বাংলাদেশে প্রতি বছর ৩০০,০০০ কেস। প্রিভেনশন এবং ট্রিটমেন্ট ফোকাস।
সার্বিকভাবে, গভর্নমেন্ট ইফোর্টস গুরুত্বপূর্ণ।
১০. যক্ষ্মা রোগীদের জীবনধারা পরিবর্তন এবং হোম রেমেডিজ
জীবনধারা পরিবর্তনে হাই-ক্যালরি ডায়েট, প্রোটিন রিচ ফুড। এক্সারসাইজ, স্লিপ,
স্ট্রেস ম্যানেজ। হোম রেমেডিজ যেমন মিন্ট, হানি। স্মোকিং অ্যাভয়েড।
সার্বিকভাবে, লাইফস্টাইল রিকভারি সাহায্য করে।
ডায়েটে ফাইবার, ভিটামিন। হাইজিন, সাপোর্ট। সার্বিকভাবে, হোম রেমেডিজ
সাপ্লিমেন্টারি।
লেখকের কথা
যক্ষ্মা রোগ একটি গুরুতর কিন্তু প্রতিরোধযোগ্য এবং চিকিত্সাযোগ্য সমস্যা।
সঠিক জ্ঞান, দ্রুত নির্ণয় এবং সম্পূর্ণ চিকিত্সা দিয়ে এটি নিয়ন্ত্রণ করা
যায়। বাংলাদেশের মতো দেশে সরকারি প্রোগ্রামগুলোকে ব্যবহার করে এবং জীবনধারা
পরিবর্তন করে আমরা এই রোগ থেকে মুক্তি পেতে পারি। সচেতনতা বাড়ানো এবং
স্টিগমা কমানো দরকার যাতে সবাই চিকিত্সা নিতে পারে। শেষমেশ, যক্ষ্মা
মোকাবিলায় সকলের অংশগ্রহণ জরুরি, এবং আশা করি ভবিষ্যতে এটি নির্মূল হবে।
ইনফো লাগবের নীতিমালা জেনে কমেন্ট করুন । প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়। ;
comment url